• শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline

রামগঞ্জে মোরশেদ ব্রিকসের মাটি দিয়ে ব্রিজের মুখ ভরাট, ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

Reporter Name / ৮৭ Time View
Update : বুধবার, ৭ মে, ২০২৫

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি:
পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নে বিঘা এলাকায় কালু মাঝির ছেলের মেসার্স মোরশেদ ম্যানুফ্যকচার নামে ব্রিকসের মাটি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্রিজের মুখ ভরাট করে পানি নিষ্কাশনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রেখেছে। ফলে ওই এলাকায় বর্ষাকালে দীর্ঘস্হায়ী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। জলাবদ্ধতার পানিতে আশপাশের আবাদি জমির ফসল তলিয়ে যায় স্হানীয় জনগণের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আইন অনুযায়ী কেউ জলাধার ও পানি নিষ্কাশনের রাস্তা বন্ধ করতে পারেনা। অথচ আইন উপেক্ষা করে রামগঞ্জে মেসার্স মোরশেদ ম্যানুফ্যকচার ব্রিকসের মালিক মোরশেদ আলম মাটি ভরাট করে ব্রিজেরমুখ বন্ধ করে সেখানে ইটভাটা গড়ে তুলেছে। স্হানীয় এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে গণমাধ্যমকে বলেন, জনস্বার্থ ও পরিবেশ আইন উপেক্ষা করে রামগঞ্জের কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের বিঘা গ্রামের প্রধান সড়কের পাশে ফসলি জমিতে গড়ে উঠেছে মেসার্স মোরশেদ ম্যানুফ্যকচার ব্রিকস। এলাকা বাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরজমিন গিয়ে দেখা যায় পরিবেশ সংরক্ষণ আইন উপেক্ষা করে রামগঞ্জ উপজেলা কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের বিঘা এলাকায় ব্যস্ততম সড়কে ব্রিজের মুখ ইটভাটার মাটি দিয়ে ভরাট করে রাখা হয়েছে। আইন অনুযায়ী কেউ জলাধার ও পানি নিষ্কাশনের রাস্তা বন্ধ করতে পারেনা।
এ বিষয়ে প্রশাসন কে অবগত করা হচ্ছে যেন উল্লেখিত ইটভাটা ও ব্রিজের মুখ থেকে মাটি অপসারণ করা হয়।
অভিযোগের বিষয়ে মোর্শেদ ব্রিকস এর মালিক মোর্শেদ বুধবার বিকেলে মুঠোফোনে দৈনিক বাংলার মুকুলকে বলেন, আমরা ইতিমধ্যে পানি চলাচলের পথ স্বাভাবিক করে দিয়েছি। আজ সকালে কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা এসে তা দেখে গেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম রবিন শীষ বুধবার বিকেলে দৈনিক বাংলার মুকুলকে মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি আমি জানি, গতকালই সংশ্লিষ্ট ব্রিকস ফিল্ড কর্তৃপক্ষকে জলাধারের পানি চলাচলের পথ নিজেদের উদ্দ্যোগে অপসারণ করতে নোটিশ করা হয়েছে। অন্যথায় আমরা গিয়ে পানি চলাচলের পথ স্বাভাবিক করে দিবো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd