স্টাফ রিপোর্টার:
গণমাধ্যমে ৫ মে ‘খেতে পাকা সয়াবিন, কাটতে বাধা’ শীরোনামে প্রকাশিত খবরটি আমার নজরে এসেছে। এতে আমাকে জড়িয়ে চাঁদা দাবি এবং সয়াবিন কাটতে বাধা দেওয়ার যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
ইতোমধ্যে চরে আবাদ করা প্রায় ৯০ ভাগ সয়াবিন চাষিরা ঘরে তুলেছেন। মেশিনারিজসহ জনবল সংকটের কারণে বাকিগুলো কাটা হচ্ছে। প্রতি একর জমি চাষে ১০-১৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগটি সম্পূর্ণ বায়বীয়। এটি আমি চ্যালেঞ্জ করলাম। আমি একমাস ধরে এলাকার বাহিরে অবস্থান করছি। এরসঙ্গে আমি ও আমাদের দলের কোন নেতাকর্মী জড়িত নয়। এ বিষয়ে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে।
মূলত, আমাকে সামাজিক, রাজনৈতিক, পারিবারিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য একটি কুচক্রি মহল পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এতে কোন প্রকার বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য দল, প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।
নিবেদক
আমিনুল আজিজ বাদশা
সভাপতি
দক্ষিন চরবংশী ইউনিয়ন যুবদল, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।