• রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
লক্ষ্মীপুরে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক রায়পুর সার্কেলে জুন মাসে শ্রেষ্ঠ এএসআই রামগঞ্জ থানার আনোয়ার ইসলাম রামগতিতে ০৩ কোটি টাকার সরকারি জায়গা বেদখল, রহস্যজনক ভূমিকায় সার্ভেয়ার সরকারি নিয়মে চলা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলোর বেতন বৈষম্য আদৌ দূর হবে কি? খাল খননের নামে লুটপাট, ভেঙে গেল গ্রামীণ রাস্তা — চিকিৎসা ও চলাচলে চরম দুর্ভোগে তিন গ্রামের মানুষ রামগতি পৌরসভার ১৭ কোটি ২৩ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা লক্ষ্মীপুরে ডিসির নির্দেশে পৌর ভূমি অফিসের উচ্ছেদ অভিযান, ৪ শতক জমি দখলমুক্ত জনদূ্র্ভোগের আরেক নাম মেঘনা সড়ক লক্ষীপুর পৌরসভার মেঘনা রোডের বেহাল দশা, দেখার যেন কেউ নেই ঢাকার মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্ত্রী – সন্তানসহ প্রবাসীর রহস্য জনক মৃত্যু, রামগঞ্জে জানাজা সম্পন্ন মেঘনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে হাতিয়ার ‘চর’ থেকে কমলনগরের যুবক নিখোঁজ

সর্বদা হাস্যোজ্বল ও গরিবের ডাক্তার মাসুদ পারভেজ

Reporter Name / ২৯৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কান্দানিয়া গ্রামে মাসুদ পারভে এর বাড়ি। গরিব মানুষকে নামমাত্র মূল্যে চিকিৎসা দিয়ে এলাকায় তিনি পরিচিতি পেয়েছেন গরিবের ডাক্তার হিসেবে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এই চিকিৎসক। পরবর্তীতে বিসিএস (স্বাস্থ্য) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত। দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহের ছুটির দিনে চলে আসেন নিজ গ্রামের মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবা দিতে।

করোনা মহামারির সময় চট্টগ্রামের বেসরকারি হাসপাতালে জরুরি বিভাগে মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্বরত অবস্থায় করোনা ঝুঁকি নিয়েই কাজ করেছেন সম্মুখযোদ্ধা হয়ে। জাতীয় জরুরি সেবার মাধ্যমে প্রায় ৭,৫০০ জনের ফোন কল রিসিভ করে টেলিমেডিসিন সেবা প্রদান করেন মাসুদ পারভেজ।

মাসুদ পারভেজের জন্ম ও বেড়ে উঠা গ্রামে। কান্দানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে মাধ্যমিক ও আছিমের শাহাবুদ্দিন ডিগ্রি কলেজ থেকে ২০০৯ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। ডাক্তার হওয়ার পেছনের গল্প জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছুটিতে যখন শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক পরিচালক মৃত ডা. ইউসুফ আলী মামা গ্রামে আসতেন তখন দূরদূরান্ত থেকে অনেক গরিব মানুষ এসে পরামর্শ নিত। তখন থেকেই ডাক্তার হওয়ার সুপ্ত ইচ্ছে আমার মাঝে আসে।

ভর্তি পরীক্ষার সময়ের কথা স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, প্রথম বছর আমি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাইনি। ওই বছর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এগ্রিকালচার বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাই। তখনও ডাক্তার হওয়ার সুপ্ত বাসনা থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করি দ্বিতীয়বারের জন্য। তিনি আরও বলেন, ওই সময় প্রস্তুতির ব্যাপারে পরিবারের কাউকে জানাইনি। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম মেডিকেলে চান্স পাই।

ডাক্তার মাসুদ পারভেজ তার মানবিক কাজের মধ্য দিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এলাকার সাধারণ মানুষের মনের মনিকোঠায়। সময় নিয়ে রোগী দেখা, রোগীদের সঙ্গে সদাচরণ, গরীব রোগীদের নামমাত্রমূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানসহ নানা কারণেই প্রশংসিত তিনি। শুধু চিকিৎসা সেবা নয়, নানা ধরণের সামাজিক কর্মকান্ডেও সরব অংশগ্রহণ রয়েছে তার। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উৎসর্গ ফাউন্ডেশন এর উপদেষ্টাও তিনি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd