স্টাফ রিপোর্টার:
তারুণ্যদীপ্ত, চৌকস ও সদা হাস্যোজ্জ্বল অবয়বের বুদ্ধিদীপ্ত মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম রামগঞ্জে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। উপজেলার প্রতিটি গ্রামের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে রয়েছে তাঁর পরিচিতি ও সুখ্যাতি রয়েছ। শিক্ষা, চিকিৎসা, মসজিদ- মাদ্রাসায়সহ গরীব অসহায়দের মাঝে দান অনুদানসহ সমাজসেবায় গঠনমূলক, সুশৃঙ্খল ও সুচিন্তিত কর্মকান্ডে এবং শিক্ষক,ব্যবসায়ী, কৃষক,শ্রমিক, দিনমজুরসহ দলমত নির্বিশেষে সকল পর্যায়ের মানুষ সাথে তাঁর নম্র, ভদ্র আচরন ও আন্তরিকতাভাবে কথা বলা ও শুনা এবং সহযোগিতা করাই তাঁর এই জনপ্রিয়তার কারন হিসেবে অভিমত প্রকাশ করেন সমাজ সচেতন মহল। এ ছাড়াও ছাত্র জীবনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবেও বর্তমানের উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে শক্ত দলীয় অবস্থান রয়েছেন তাঁর। তিনি একজন সুবক্তা ও লেখক।
মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম শিক্ষাবিস্তারে রামগঞ্জে পৌর নরিমপুর গ্রামে নিজ জন্মস্থানে স্মার্ট একাডেমী নামক একটি অত্যাধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। বিগত কয়েক বছর থেকে বিদেশী চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে সম্পূন্ন বিনা খরচে “সুন্নতে খৎনা” ও” চক্ষু চিকিৎসার ” আয়োজন করে আসছেন। প্রতি বছর শিশুসহ হাজার হাজার নারী পুরুষ তাঁর এই কর্মসূচী আওতায় সেবা পেয়ে থাকেন। তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান রামগঞ্জে শহীদ ও আহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি ইতিমধ্যে শতাধিক মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানায় আর্থিক অনুদান প্রদান, বন্যার্তদেরকে সহযোগিতা, গরিব অসহায়দেরকে চিকিৎসা,শিক্ষায় ও ঘর নির্মানে দান অনুদান প্রদানসহ জনসেবা মূলক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। এ ছাড়াও তিনি রামগঞ্জ -সোনাপুর বাজারসহ জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে নারীদের জন্য পৃথক ওয়াশব্লক নির্মানসহ নানা সামাজিক কর্মসূচী হাতে নিয়েছেন বলে জানা যায়। পাশাপাশি তিনি একজন রাজনীতিকবিদ হিসেবে দলীয় কর্মকান্ড ও নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখছেন। কয়েকজন দলীয় কর্মীর অসুস্থতায় চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন৷
দেশের নারী, প্রবাসী, শ্রমিক, বেকারত্ব, শিক্ষাবিষয়ক সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে তাঁর সুচিন্তিত ও পরামর্শ মূলক লেখা দেশ ব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে।
মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বাংলাদেশের আইটি জগতে একজন প্রথম শ্রেণীর ব্যবসায়ী, স্মার্ট টেকনোলজিস(বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক(এমডি)। এ ছাড়াও সনি,র্যাকস,তোশিবাসহ পৃথিবীর নামীদামী ৮২টি ইলেকট্রনিক কোম্পানীর কান্ট্রি ডিস্ট্রিবিউটর। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি।