নিজস্ব প্রতিবেদক :
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রায় দেড় মাস জুড়ে বন্ধ রয়েছে পুরুয়,মহিলা ও গাইনী ওয়ার্ডের প্রায় ২৩ টি সিলং ফ্যান।নেই পর্যাপ্ত লাইটিং ব্যবস্থা,মহিলা ওয়ার্ডের গোসলখানা ও বাতরুমের মধ্যে ও নেই কোন সু ব্যবস্থা। তীব্র গরমে দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগীদের ভোগান্তির তো শেষ নেই।কেউ নাড়ছেন হাত পাখা,কেউ রয়েছেন বেডের নিছে।চিকিৎসা নিতে আশা রোগীরা বলছেন নার্স সহ অন্যান্যদের বলে মিলছেনা কোন ফলাফল।মোঃ আমির,দেলোয়ার হোসেন ও রেহানা নামের এক রোগী সহ স্বজনরা বলছেন চিকিৎসা নিতে এসে তীব্র গরমে অনেকে অসুস্থ হয়ে বিচানায় করছেন চটপট।
গত শনিবার সরজমিনে গেলে এবিষয় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্তকর্তা ডাঃআনোয়ার হোসেন জানান,গত (৩মার্চ)আমরা নোয়াখালী নির্বাহী প্রকৌশলী এইচ ই ডি বরাবর দরখাস্ত প্রেরন করেছি,বিষয় টি উনারা তালিকা করে নিয়েছে আশা করি অতি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
স্থানীয়রা বলছেন,অথচ গত এক বছর পূর্বে তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ১,০০০০০০০ এক কোটি টাকা ব্যয়ে ঠিকাদারি কাজ করেন তৎকালীন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনির হোসেন চৌধুরীর ছেলে তারিফ রনি।কিছু দিন না যেতেই এই অবস্থা।
স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের জেলা অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার শাহাবুদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা ফ্যানের বিষয়ে দরখাস্ত পাঠিয়েছি আশা রাখি বিষয়টি সমাধান হয়ে যাবে।