রামগঞ্জ ( লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি :
রামগঞ্জ ইট ভাটার বৈধতা ছেয়ে (হাইকোর্ট) উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন মামলা করেন
মেসার্স জাহাঙ্গীর এন্ড জাকির ব্রিকস ম্যানুফেকচার এর সত্ত্বাধিকারী জাহাঙ্গীর আলম। রিটপিটিশন মামলা নং-৬৮২৮/২০২৫।
ভাটার পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম জানন
ইটভাটা সরকারী বিধিমোতাবেক ২০১৩ সাল হতে পরিচালিত হয়ে আসছে। ভাটার ট্রেড লাইসেন্স, আয়কর প্রত্যায়নপত্র,
পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র, জেলা প্রশাসকের অনুমতি, ভ্যাট প্রত্যায়নপত্র , ফায়ার সার্ভিস, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ, টিন সনদপত্র, শ্রম অধিদপ্তরের লাইসেন্স,
ইউনিযন পরিষদ ট্যাস্ক পরিশোধ, করে ইটভাটা আইন ২০১৩ এর বিধিমোতাবেক পরিচালনা করে আসছি। প্রতিবছর ভাটা চালুর পূর্বে শতশত ম্রমিকদের অগ্রিম ৬মাস বেতন দিতে হয়। কোটি কোটি টাকার ব্যাংক লোন, অগ্রিম ইট বিক্রি, অগ্রিম টাকা সহ দায়দেনা করতে হয়। এ ভাটায় প্রায় বিভিন্ন ক্যাটাগরি শতশত বেকার ম্রমিকের বেকারত্ব দূর করা হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ২০১৩ সাল হতে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ছাড়পত্র নবায়ন করা হয়েছে। সরকারী পাওনা পরিশোধ করার পরও পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ ২০১৯ সাল হতে নবায়ন স্থগিত করা হয়েছে। হতছ সরকারী বিধিমোতাবেক নবায়নে আমি দাবীদার।
সরকারী পাওনা পরিশোধ করার পরও চট্রগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র পেতে আমি আবেদন করেছি। কর্তৃপক্ষ আবেদন করার পর আমাকে এনফোর্স মেন্ট মামলার মাধ্যমে একসপ্তাহ মধ্য ৫লাখ টাকা জরিমানা করার আদেশপত্র দিয়েছেন।
নিদিষ্ট সময় টাকা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে নিয়মিত মামলা করার কথা আদেশপত্রে উল্লেখ রয়েছে। ভাটার পরিচালক উক্ত আদেশে আপিল করেন। ৫লাখ টাকার ২৫% ( ১লাখ ২৫ হাজার টাকা) ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে দাখিল করি।
গত ১৬.০৫.২০২৪ ইং আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ, নিয়মিত মামলা হতে অব্যাহতি, জরিমানা টাকা মওকুফ এবং ইটভাটা স্থাপন, ইট প্রস্তুত (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৯ ( সংশোধিত ২০১০) এর ৮(৩) ধারা মোতাবেক ইটভাটা হতে নি:সৃত বাযুর মানমাত্রা পরীক্ষা করে পরিবেশ গতভাবে ছাড়পত্র পেতে আবেদন করেছি।
পরিতাপের বিষয় সবকিছু ঠিক থাকলেও কোন এক অদৃশ্য ইঙ্গিতে গত কয়েক বছর পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র নবায়ন করেননি।
সৃষ্ট ঘটনায় গত বছর (২০২৫ সালে) বিনা নোটিশে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তর কর্মকর্তা মো: হারুন উর রশিদ ভাটা চলমান অবস্থা আমার ইটভাটার চিমনি, কাচা ও শুকানো সহ পোড়ানো ইট ভেঙ্গে ফেলেছে। আমার আর্থিকভাবে প্রায় ৩কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মানুষের দায়দেনা সহ ব্যাংক লোন সহ কর্জের টাকার জন্য আমি হতাশ পড়েছি।
সৃষ্ট ঘটনায় আমি উচ্চ আদালত হাইকোর্টে কেন আমাকে ছাড়পত্র নবায়ন করা হবে না, সে মর্মে রিট পিটিশন করেছি পরিবেশ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে। পিটিশন নং-6828/25।
আমি ভাটা শুরু করার পর হতে অদ্যবদি ইটদিয়ে বিনা পযসা,কখনও স্বল্পমূল্য শতশত ধর্মিয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ,মাদ্রাসা, মক্তব, সামাজিক প্রতিষ্ঠানে দান অনুদান দিয়ে আসছি। অসংখ্য প্রতিবন্ধীদের সার্বিক সহযোগীতা করে আসছি।
অতছ চিহৃিত স্থানীয় কিছু দৃর্বৃত্তরা নানা অজুহাতে আমাকে নাজেহাল করার চেষ্ঠা করেছে।